বিজ্ঞাপন :
কুলাউড়া উপজেলার বমরচাল চা বাগানের চা শ্রমিকদের মধ্যে ২৪৯ জনকে আর্থিক প্রণোদনা দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে বরমচাল চা বাগানের শ্রমিকদের মধ্যে ৬ হাজার টাকা করে এককালীন অনুদান প্রদান করা হয়। ইতিপূর্বে যারা বরাদ্দ পেয়েছেন তাদেরকে বাদ দিয়ে নতুন করে তালিকা সংগ্রহ করে জনপ্রতি ৬০০০ টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করা হয়। আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী বরমচাল ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওয়ার্ডের একজন ইউপি সদস্য হিসাবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের তালিকা সংগ্রহে সহযোগিতা করেছি। আমার বিরুদ্ধে যে প্রভাগান্ডা করা হয়েছে তার সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াটও উদ্দেশ্যে প্রনোদিত। আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে কতিপয় দুষ্কৃতিকারীরা সরকারের চা শ্রমিকদের কল্যাণে দেয়া আর্থিক বরাদ্দকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে আমার বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। যাদের বক্তব্য ছাপানো হয়েছে তারাও বলছেন অনুদান বিতরণে কোন অনিয়ম হয়নি। এবং ইতিপূর্বে তারাও সরকারের ৬০০০ টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন। বিশেষ করে নিতাই রবিদাস নামক একজন ব্যক্তি আমার বিরুদ্ধে কাল্পনিক তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছে। অথচ যেদিন আমার একটি দামি গরু চুরি হয় সেদিন আমি গরু উদ্ধার ও চুর ধরতে ব্যস্ত ছিলাম সেই সুযোগে নিতাই রবিদাস কয়েকজন শ্রমিককে একত্রিত করে আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর তথ্য পরিবেশন করেছে। আমি একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার উপর দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি। সেখানে নিতাইয়ের সহ্য হয়নি সে একটি অনলাইন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা নাটক সাজিয়ে সংবাদ চাপিয়েছে। আমি নিতাই রবিদাসের বিভ্রান্তিতে গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য চা শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আপনারা জানেন সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তর চা শ্রমিকদের কল্যাণে গত বছরগুলিতে ৬ হাজার টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অনুদান দিচ্ছে। যারা একবার অনুদান পেয়েছেন তাদেরকে বাদ দিয়ে যারা অনুদান পান নাই তাদেরকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে। আর সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়েছে নিতাই রবিদাস। সে চা শ্রমিকদের শ্রমিকদের বলছে এক শ্রমিক নাকি বারবার টাকা পাবে আসলে বিষয়টি মিথ্যা। পর্যায়ক্রমে সরকার বাগানের সকল চা শ্রমিককে অনুদানের টাকা দিচ্ছেন। বরমচাল চা বাগানও এর ব্যতিক্রম নয়। ধাপে ধাপে সকলেই টাকা পাচ্ছেন। কয়েকজন মহিলা চা শ্রমিক যাদেরকে ভুল তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ানো হয়েছে তার সম্পূর্ণ ভূল তথ্য। সোহেল নামে একজন অভিযোগ করেছেন, অথচ তিনি নিজে অনুদানের ৬০০০ টাকা পেয়েছেন। আমার স্ত্রী একজন চা শ্রমিক। সেই হিসাবে তিনি ৬০০০ টাকা পেয়েছেন।এখানে দোষের কি হলো। আমি নিজেও একজন চা শ্রমিক। একজন মেম্বার হিসাবে অনেকেই আমাকে আইডি কার্ড দিয়েছেন। আমার পকেটের টাকা দিয়ে ফটোকপি করে সংস্থার দপ্তরের জমা দিয়েছি। যতটুকু পেরেছি আমার ওয়ার্ডের ভাই-বোনদের কে সহযোগিতা করেছি। তাদেরকে ভুল বুঝিয়ে সরকারের একটি সুন্দর প্রকল্পকে বিতর্কিত করতে এহেন অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বিনীত
চন্দন কূর্মী ইউপি সদস্য
৯ নং ওয়ার্ড বরমচাল ইউনিয়ন
কুলাউড়া মৌলভীবাজার
সম্পাদক: ময়নুল হক পবন, প্রকাশক: রিয়াজুল হক রেজা, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মোহাম্মদ জয়নুল হক.
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়,কামাল প্লাজা (১ম তলা), কুলাউড়া, মৌলভীবাজার,ফোন: ০১৭১১-৯৮৩২৬৯
ঠিকানা: 𝐃𝐮𝐛𝐚𝐢 𝐈𝐧𝐯𝐞𝐬𝐭𝐦𝐞𝐧𝐭 𝐩𝐚𝐫𝐤 𝐃𝐈𝐏, 𝐀𝐥 𝐁𝐚𝐲𝐚𝐧 𝐁𝐮𝐢𝐥𝐝𝐢𝐧𝐠 𝟐𝟎𝟏𝟏, 𝐏.𝐎 𝟏𝟎𝟎𝟏𝟐𝟏- 𝐃𝐮𝐛𝐚𝐢. সংবাদ, ছবি ও বিজ্ঞাপন পাঠানোর ঠিকানা: Email: kulauradorpon@gmail.com ওয়েবসাইট: www.kulaurardarpan.com,
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত