1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজার -২,কুলাউড়া সংসদীয় আসন পরিবর্তনের পর তা ডাঃ জুবায়দার প্রতি উৎসর্গ করবো …..সিলেট বিভাগবন্ধু আবেদ রাজা কুলাউড়ায় ১শ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি: ভারত সীমান্তবর্তী কর্মধায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে : ২ জনের মৃত্যু পাকিস্তানের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও “ডন” পত্রিকার সম্পাদক কুলাউড়ার আলতাফ হোসেন দি মৌলভীবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত “দুই সেতুর ঝুঁকিতে হাজারো মানুষের জীবন—ভবানীপুর ও লক্ষীপুরে জরুরি সংস্কারের দাবি” জুড়ীতে স’মিল ৩ লক্ষ টাকার বেশি বকেয়া বিল নিয়ে মালিকের নাটকীয় কাণ্ড কুলাউড়ার গৌরব ব্যারিস্টার মোন্তাকীম চৌধুরী: সংগ্রাম, রাজনীতি ও রাষ্ট্রগঠনের এক জীবন্ত ইতিহাস কাতার যাচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর ৮০০ সদস্য গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: কুলাউড়ার তরুণীর মৃত্যু, আরেকজন লাইফ সাপোর্টে কুলাউড়ার কাদিপুরের গৌরব: ক্ষীরোদ বিহারী সোম ও তাঁর উত্তরসূরি

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ ভারতীয় চা ধ্বংস

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার ।। কুলাউড়ার দর্পণ রির্পোট।।

শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ড পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে জব্দকৃত ১২৩ বস্তা নষ্ট ও অবৈধ ভারতীয় চা ধ্বংস করা হয়েছে।

শুক্রবার বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) প্রাঙ্গণে জব্দকৃত চা ধ্বংস করা হয়েছে।

ধ্বংস চায়ের মধ্যে ১১০ বস্তা ছিল ভারত থেকে অবৈধভাবে আমদানিকৃত চা এবং বাকি ১৩ বস্তা গ্রিন টি ছিল নিম্নমানের ও নষ্ট চা।

জব্দকৃত চা ধ্বংসের সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের উপ-সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাবিনা ইয়াসমিন, বিটিআরআই-এর পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন, কীটতত্ত্ব বিভাগের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শোভন কুমার পাল, চা বোর্ডের উন্নয়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম’সহ অন্যান্য বিজ্ঞানী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

চা বোর্ড সূত্র জানায়, গত ৮ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত শ্রীমঙ্গল শহরে চা বোর্ডের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়। অভিযানে অনুমোদনহীন, নিম্নমানের ও অবৈধভাবে আমদানিকৃত চা বিক্রির অভিযোগে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া, একটি মিনি চা কারখানা সিলগালা করা হয় এবং একজন ব্যবসায়ীকে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

অভিযানে বিভিন্ন চা দোকান ও কারখানা থেকে জব্দ করা হয় মোট ১২৩ বস্তা চা। এসব চা আদালতের নির্দেশে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

এ বিষয়ে অভিযান পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘সীমান্ত পথে চোরাইভাবে আসা ভারতীয় চা, দুর্গন্ধযুক্ত নিম্নমানের চা এবং অনুমোদনহীন ব্র্যান্ডে নিলাম বহির্ভূতভাবে বাজারজাত করা চা বিক্রি বন্ধে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। বাজারে ভেজাল ও নিম্নমানের চায়ের ঠাঁই হবে না, এ বিষয়ে প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে।

চা বোর্ডের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় চা ব্যবসায়ী মহল। তারা মনে করেন, ভেজাল ও নিম্নমানের চা বাজার থেকে অপসারণে এই ধরণের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট