1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জুড়ীতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের লাশ উদ্ধার কুলাউড়ায় পুকুরে গোসল নেমে পানিতে ডুবে একব্যক্তির মৃত্যু ঢাকার রাজপথে ১২ দলীয় জোটের আন্দোলনে ছিলাম: সাবেক এমপি আলী আব্বাস খান কুলাউড়ায় শিববাড়ি মন্দির পরিদর্শনে জেলা জামায়াতের আমির সায়েদ আলী কুলাউড়ায় দুর্গোৎসব ভণ্ডুলের চেষ্টা কঠোরভাবে দমন করা হবে-পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর হোসেন কুলাউড়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা কমলগঞ্জে ধানক্ষেত থেকে যুবকের গ লাকা টা লা শ উদ্ধার কুলাউড়ায় বিশেষ অভিযানে ০৬ আসামী গ্রেফতার কুলাউড়ায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন কমলগঞ্জে ৪০০ বস্তা ময়দা আত্মসাৎ চেষ্টায় কুলাউড়া – সিলেটের দুইজন গ্রেফতার 

“কুলাউড়ার ছয় গ্রামে নেই বিদ্যালয়, ঝরে পড়ছে শিশুরা”

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার। শিক্ষাক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছে কুলাউড়া উপজেলার টিলাগাঁও ইউনিয়নের ছয় গ্রাম। প্রায়সহস্রাধিক অধিবাসীর এ ছয়টি গ্রামে কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয়ই নেই। মুদিপুর, বনকুড়ছড়া, পলিপুর, দাসপাড়া, সোনাপাড়া ও দক্ষিণ টেকানিছড়া গ্রামে মোতাদ্দেরশাহী গাছ হাজারেরও বেশি। এই ছয় গ্রামের শতাধিক শিশু শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।

অভিযোগকারীরা জানান, দূরবর্তী কারওকুল স্কুলে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কম নয়। অধিকাংশ অভিভাবক তাদের ছোট ছোট সন্তানদের পাঠানোর ঝুঁকি নেন না। এতে এসব গ্রামের শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এ ব্যাপারে শিক্ষা অফিসও উদাসীন।

এলাকার অধিবাসী আব্দুস শহীদ মাদানী জানান, এ এলাকায় শতাধিক শিশুরা প্রতি বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা থেকে তারা ঝরে পড়ছে। ছয় গ্রামের ঠিক মাঝামাঝি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা এখন সময়ের দাবি। পলিপুর গ্রামের শওকত আহমদ চৌধুরী বলেন, অনেক বছর আগে এই এলাকার জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যালয় নির্মাণের জন্য একটি নামের তালিকা করা হলেও তা পরে আর বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে এখানকার শতাধিক শিশু শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

দাসপাড়া গ্রামের জামাল উদ্দিন জানান, ‘মুদিপুর পূর্বপাড়ায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন হলে খুব ভালো হবে। এতে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়া থেকে রক্ষা পাবে।’ এ ছাড়া বনকুড়ছড়া গ্রামের বাসিন্দা মোনায়েম মিয়া বলেন, ‘গ্রামের শিশুদের জন্য একটি স্কুল খুবই প্রয়োজন।’ দক্ষিণ টেকানিছড়া গ্রামের সেলিম মিয়া জানান, তাদের গ্রামে কোনো স্কুল নেই।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট