1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজার -২,কুলাউড়া সংসদীয় আসন পরিবর্তনের পর তা ডাঃ জুবায়দার প্রতি উৎসর্গ করবো …..সিলেট বিভাগবন্ধু আবেদ রাজা কুলাউড়ায় ১শ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি: ভারত সীমান্তবর্তী কর্মধায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে : ২ জনের মৃত্যু পাকিস্তানের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও “ডন” পত্রিকার সম্পাদক কুলাউড়ার আলতাফ হোসেন দি মৌলভীবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত “দুই সেতুর ঝুঁকিতে হাজারো মানুষের জীবন—ভবানীপুর ও লক্ষীপুরে জরুরি সংস্কারের দাবি” জুড়ীতে স’মিল ৩ লক্ষ টাকার বেশি বকেয়া বিল নিয়ে মালিকের নাটকীয় কাণ্ড কুলাউড়ার গৌরব ব্যারিস্টার মোন্তাকীম চৌধুরী: সংগ্রাম, রাজনীতি ও রাষ্ট্রগঠনের এক জীবন্ত ইতিহাস কাতার যাচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর ৮০০ সদস্য গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: কুলাউড়ার তরুণীর মৃত্যু, আরেকজন লাইফ সাপোর্টে কুলাউড়ার কাদিপুরের গৌরব: ক্ষীরোদ বিহারী সোম ও তাঁর উত্তরসূরি

অনলাইনে ছাড়ার ৩ মিনিটের মধ্যে সব টিকিট উধাও বিপাকে কুলাউড়ার ট্রেনযাত্রীরা

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার। ঢাকা–সিলেট রুটের ট্রেন টিকিট নিয়ে আবারও ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছেন কুলাউড়া জংশনের যাত্রীরা। অনলাইনে টিকিট উন্মুক্ত হওয়ার মাত্র ৩ মিনিটের মধ্যে সব টিকিট উধাও হয়ে যাওয়ায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ যাত্রীরা।

রেল কর্তৃপক্ষ ১০ দিন আগে সকাল ৮টায় টিকিট অবমুক্ত করলেও যাত্রীরা কেউই টিকিট কাটতে পারেননি। সকাল ৮টার পরপরই রেলসেবা অ্যাপে প্রবেশ করলে দেখা যায়—“সার্ভার ব্যস্ত”। মাত্র দুই মিনিট পর সার্ভার সচল হলে দেখা যায়, সব ট্রেনের সব আসন শূন্য।

প্রবাসী আতিকুর রহমান বলেন,

“আগামী ১০ তারিখ কর্মস্থলে ফিরতে হবে। কিন্তু ০১ অক্টোবর সকালে অ্যাপে ঢুকে দেখি কোনো টিকিট নেই। এখন কিভাবে ঢাকা পৌঁছব, সেই চিন্তায় আছি।”

একই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাউথ ইষ্ট ব্যাংকের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার সুয়েবুর রহমান। তিনি জানান, জরুরি প্রয়োজনে ঢাকা যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু অনলাইনে টিকিট না পেয়ে ব্ল্যাকারদের দ্বারস্থ হয়েও কোনো সুরাহা হয়নি।

ব্যবসায়ী হারুন আহমদ জানান, ডাক্তার দেখাতে কালনী এক্সপ্রেসে ঢাকায় যাওয়ার জন্য সাড়ে ৩৫০ টাকার টিকিট ব্ল্যাকারদের কাছ থেকে কিনতে হয়েছে এক হাজার টাকায়।

তিনি বলেন, “টিকিট যার ভ্রমণ তার—এই নিয়ম চালু থাকায় জরিমানার ভয়ে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।”

যাত্রীরা অভিযোগ করেন, অনলাইনে টিকিট না পেয়ে বাধ্য হয়ে ব্ল্যাকারদের কাছ থেকে দ্বিগুণ–তিনগুণ দামে টিকিট কিনতে হচ্ছে। অথচ ঢাকার কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে আবারও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।

কুলাউড়া জংশন স্টেশনের কয়েকজন যাত্রী জানান, তারা ৮টা বাজার আগেই মোবাইল হাতে প্রস্তুত ছিলেন। ৮টা ১ মিনিটে অ্যাপে প্রবেশ করলে সার্ভার ব্যস্ত দেখা যায়। ৩ মিনিটে ঢুকতে পারলেও টিকিট শূন্য!

তাদের প্রশ্ন—“এটা কি করে সম্ভব? এর পেছনে কারা জড়িত?”

এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ যাত্রীরা জানান, টিকিট নিয়ে গোটা সিলেট অঞ্চলের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। সাধারণ মানুষ মনে করেন, ব্ল্যাকার সিন্ডিকেটের সাথে রেল বিভাগের এক শ্রেণির অসাধু লোক জড়িত থাকতে পারে।

যাত্রীদের দাবি—“ব্ল্যাক মার্কেটিং রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে এবং রেলওয়ের অনলাইন টিকিটিং সিস্টেমে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে হবে।”

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট