1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১২:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ায় সন্ধ্যা রাতে ব্যবসায়ীর টাকার ব্যাগ ছিনতাই। ভিডিও ফুটেজ অবৈধ অনুপ্রবেশ- বড়লেখা সীমান্তে নারী ও শিশুসহ ১০ রোহিঙ্গা নাগরিক আটক হিজড়াদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ কুলাউড়াবাসী। আত্মসম্মান নিয়ে বেচে থাকাই দায়। কুলাউড়া বিএনপির কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী শামীম আহমদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শওকতুল ইসলাম শকু ও জয়নাল আবেদীন বাচ্চু কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে ত্রিমুখী লড়াই টিলা ধসে মাটিতে আটকে পড়া শ্রমিককে উদ্ধার করলেন যুবক কুলাউড়ায় জয়চন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ ও ভূমি অফিস পরিদর্শনে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার কুলাউড়া শহরে মেইন সড়কে অনিরাপদ মিনিস্টার গেইট, দুর্ঘটনার আশঙ্কা শাহ সুন্দর উচ্চ বিদ্যালয়ে জলবায়ু সচেতনতায় চারা বিতরণ কর্মসূচি

আমীর ডা. শফিকুর রহমান এবং নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

জামায়াতের রাজনীতিতে দুই আরোগ্যশিল্পী অনিবার্য হয়ে উঠেছেন; দলটির আমীর ডা. শফিকুর রহমান এবং নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। দুজনই ঝানু রাজনীতিবিদ। আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম– দুজনের জীবনের স্ক্রিপ্টে বিস্ময়কর কিছু মিল আছে। দুজনের জন্ম একই বছরে; ১৯৫৮ সাল। একজন এসেছেন মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে, অপরজন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে।

দুজনের জন্ম একই বছরে হলেও একাডেমিক ইয়ারে ডা. শফিকুর রহমান ডা. তাহেরের এক বছরের জুনিয়র। ডা. শফিকের এসএসসি ব্যাচ ১৯৭৪, অন্যদিকে ডা. তাহেরের এসএসসি ব্যাচ ১৯৭৩। জামায়াত আমীর এমবিবিএস পড়েছেন সিলেট মেডিকেল কলেজে, একই সময়ে ডা. তাহের এমবিবিএস সম্পন্ন করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে। ডা. তাহের এইচএসসি কমপ্লিট করে ঢাকায় এলেও জামায়াত আমীর জীবনের ৫২ বছর কাটিয়ে দেন সিলেটে।

দুজন একই সময়ে ছাত্ররাজনীতি করলেও এক্ষেত্রে ডা. তাহের বেশ এগিয়েই ছিলেন ডা. শফিকুর রহমানের চাইতে। যে বছর সিলেট শহর শিবিরের সভাপতির দায়িত্ব শেষ করে বৃহত্তর রাজনীতিতে যোগদান করেন জামায়াত আমীর, সে বছরই ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব লাভ করেন ডা. তাহের। ইতোপূর্বে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত জিএস ছিলেন। পরবর্তীতে শিবিরের তুখোড় কেন্দ্রীয় সভাপতিদের একজন হয়ে ওঠেন ডা. তাহের।

ইসলামী ছাত্রশিবিরে ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সিনিয়র কয়েকজন জীবিত কেন্দ্রীয় সভাপতি হলেন এনামুল হক মন্জু, ড. আহমদ আবদুল কাদের, সাইফুল আলম খান মিলন, অধ্যাপক তাসনীম আলম। ডা. তাহের ছিলেন অধ্যাপক তাসনীম আলমের সেক্রেটারি জেনারেল। কিন্তু জাতীয় রাজনীতিতে তিনি তাঁর পূর্বতন কেন্দ্রীয় সভাপতিদের অনেককে ছাড়িয়ে গেছেন। পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক সংগঠন ইফসুর সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।

ডা. তাহের যে সময় নানান আন্তর্জাতিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করতে দেশ-দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এমপি হিসেবে কাঁপিয়ে তুলছেন সংসদ; ডা. শফিকুর রহমান তখন কেবল সিলেট সামলাতে ব্যস্ত। ছুটে ফিরছেন জৈন্তাপুর থেকে কানাইঘাট, শাহপরান থেকে দক্ষিণ সুরমা। জীবন কাকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যায়, কে বলতে পারে! দুই ডাক্তার যখন ছোটোবেলায় মায়ের কাছে আইসক্রিম খাওয়ার আবদার করে কাঁদতেন, তখনও কি পৃথিবী জানে– একদিন তাঁরা বাংলাদেশের ইসলামী রাজনীতির প্রধান স্তম্ভ হয়ে উঠবেন?

‘রাজনীতিকের জীবন-কথা/ লাবিব আহসান

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট
error: Content is protected !!