1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজার -২,কুলাউড়া সংসদীয় আসন পরিবর্তনের পর তা ডাঃ জুবায়দার প্রতি উৎসর্গ করবো …..সিলেট বিভাগবন্ধু আবেদ রাজা কুলাউড়ায় ১শ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি: ভারত সীমান্তবর্তী কর্মধায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে : ২ জনের মৃত্যু পাকিস্তানের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও “ডন” পত্রিকার সম্পাদক কুলাউড়ার আলতাফ হোসেন দি মৌলভীবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত “দুই সেতুর ঝুঁকিতে হাজারো মানুষের জীবন—ভবানীপুর ও লক্ষীপুরে জরুরি সংস্কারের দাবি” জুড়ীতে স’মিল ৩ লক্ষ টাকার বেশি বকেয়া বিল নিয়ে মালিকের নাটকীয় কাণ্ড কুলাউড়ার গৌরব ব্যারিস্টার মোন্তাকীম চৌধুরী: সংগ্রাম, রাজনীতি ও রাষ্ট্রগঠনের এক জীবন্ত ইতিহাস কাতার যাচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর ৮০০ সদস্য গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: কুলাউড়ার তরুণীর মৃত্যু, আরেকজন লাইফ সাপোর্টে কুলাউড়ার কাদিপুরের গৌরব: ক্ষীরোদ বিহারী সোম ও তাঁর উত্তরসূরি

জুড়ীর সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্ট ফি নিয়ে প্রশ্ন: ৮০০ টাকার টেস্ট ২২০০ টাকা!

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে

জুড়ী প্রতিনিধি || কুলাউড়ার দর্পণ

মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার নাইট চৌমুহনীতে সদ্য উদ্বোধন হওয়া সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার চিকিৎসা সেবার পরিবর্তে অতিরিক্ত টেস্ট ফি নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে। রোগীদের অভিযোগ—একই টেস্টের জন্য এখানে আদায় করা হচ্ছে তিনগুণ পর্যন্ত টাকা!

ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি জানান, গত ২৯ জুলাই ২০২৫ তারিখে তিনি তাঁর মাকে নিয়ে সিলেটের ইবনে সিনা হাসপাতাল এ চিকিৎসা নিতে যান। ডাক্তার ইকোকার্ডিওগ্রাম (Echocardiogram) টেস্ট করার পরামর্শ দিলে, ইবনে সিনা ডিসকাউন্টসহ এর মূল্য ধরা হয় মাত্র ৮০০ টাকা। যদিও কোনো কারণে সেদিন টেস্টটি করা হয়নি এবং পরবর্তীতে টাকা রিফান্ড করে তিনি ফিরে আসেন।

কিন্তু ০১ আগস্ট ২০২৫ তারিখে জুড়ীর সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একই টেস্ট করাতে গিয়ে দেখা যায়, তার বিল ধরা হয়েছে ২২০০ টাকা। বিলের রিসিটও রয়েছে তাঁর কাছে।

তিনি প্রশ্ন তুলেছেন—একই টেস্টের জন্য এত বিশাল মূল্যবিভেদ কীভাবে সম্ভব? যেখানে ২০০-৫০০ টাকার পার্থক্য কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায়, সেখানে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকার ব্যবধান সাধারণ মানুষের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।

তিনি আরও বলেন, “আমি না হয় এই বাড়তি টাকা দিয়ে দিলাম। কিন্তু একজন দিনমজুরের পক্ষে কি এটা সম্ভব? জুড়ীতে নতুন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠছে দেখে আমরা আশাবাদী ছিলাম, কম খরচে কাছাকাছি চিকিৎসা পাবো। কিন্তু যদি এসব সেবাকেন্দ্র শুধু মুনাফার চিন্তা করে চলে, তাহলে সাধারণ মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতেও সময় নেবে না।”

তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর কাছে আবেদন জানিয়েছেন—মানবিক বিবেচনায় মূল্য নির্ধারণ করে সেবাকে মানুষের নাগালে আনতে হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট