1. kulauradorpon@gmail.com : কুলাউড়ার দর্পণ : কুলাউড়ার দর্পণ
  2. info@www.kulaurardarpan.com : কুলাউড়ার দর্পণ :
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়ার মোফাজ্জল করিম: প্রশাসক, কূটনীতিক ও সাহিত্যিক কুলাউড়ার দর্পণ’ নামে ফেসবুকে ফেইক আইডি— বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান বিএনপির মনোনয়ন তালিকায় রণাঙ্গনের বীর থেকে নবীন রাজনীতিক—একঝাঁক দেশবরেণ্য নেতার অংশগ্রহণ ৪৪তম বিসিএস ক্যাডার হলেন কুলাউড়ার শেখ মহসিন  লাতুর ট্রেন: আসাম–বঙ্গের শেষ রেলস্মৃতি কুলাউড়া গর্ব: এম. সুহেল আহমেদ জয়ী নিউজার্সিতে জুড়ী শিশু পার্কে ময়লার স্তূপ — প্রশাসনের নজরদারী কাম্য বড়লেখায় শ্বশুড়বাড়ির গাছে জামাতার ঝুলন্ত লাশ, রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে নানামুখি গুঞ্জন ডা. সাইদ এনামের পক্ষ থেকে ‘স্টার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেলেন কুলাউড়ার দুই মানবসেবী কুলাউড়া আসনে ইসলামী আন্দোলনের এমপি প্রার্থী মাওলানা আব্দুল কুদ্দুসের ব্যাপক তৎপরতা

কুলাউড়ার মোফাজ্জল করিম: প্রশাসক, কূটনীতিক ও সাহিত্যিক

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫
  • ২ বার পড়া হয়েছে

 

আবুল হাসনাত মোফাজ্জল করিম

’’শুধু ফিলোসফি দিয়ে কাজ হবে না, শক্ত হাতে লাঠিটাও ধরতে হবে’’ সুষ্ঠভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক এই উক্তিাট করেছিলেন হাকালুকি হাওরের মধ্যভাগে বেরকুঁড়ী গ্রামে জন্ম নেয়া এক ক্ষণজস্মা পুরুষ আবুল হাসনাত মোফাজ্জল করিম ।

কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নে ১৯৪১ সালের ৬ আগস্ট জন্ম। পিতা ১৯৫৪ সালের ‘‘ডিষ্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর অব স্কুলস্’’ আলহাজ এরশাদ আলী।

লেখাপড়ার প্রাথমিক পাঠ নানা বাড়ী দেওগাঁওয়ের বড়বাড়ি। বাবা সরকারি চাকুরিজীবী হওয়ায় মৌলভীবাজার, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স) এবং ইংরেজী বিষয়ে এমএ।

কর্মজীবন শুরু বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয় ও সিলেট এম সি কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে। ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে যোগদানের মধ্যদিয়ে সরকারি চাকুরীর পথযাত্রা। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উচ্চ পদে অধিষ্ঠিতসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। ১৯৯৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন।

অবসর গ্রহণের পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে যোগদান করেন এবং ঐ দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পদে নিযুক্ত হন। ২০০৩ সালের অক্টোবর মাসে যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে বাংলাদেশের হাই কমিশনার নিযুক্ত হন।

মোফাজ্জল করিম একজন লেখক, গবেষক, কবি, কলামিস্ট এবং সুবক্তা। গদ্য ও কবিতা মিলে ২৪টি বই প্রকাশিত হয়েছে। এখনও লিখে যাচ্ছেন। শরীর বৃদ্ধ হয়েছে কিন্তু মননে এখনও যৌবন। প্রতিভার স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন –অগ্রণী ব্যাংক পুরস্কার-১৯৮৮, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার – ১৯৯৭, রাগীব-রবেয়া সাহিত্য পুরস্কার – ২০১০, কেমুসাস সাহিত্য পুরস্কার – ২০১৬।

জাতীয়তাবাদী দলে যোগদানের পর কুলাউড়া থেকে বিএনপির প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার আশা নিয়ে তিনি এসেছিলেন, রাজনৈতিক সভা সমারেশ ও শুরু করেছিলেন, কিন্তু তৎকালীণ কুলাউড়ার এক বহুরূপী বিএনপির নেতা এবং তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের অশ্লীল আচরণের কারণে তিনি আর এ পথে অগ্রসর হননি। যদি তখন কুলাউড়া বিএনপি তাকে সাদরে স্ব-সম্মানে গ্রহণ করতো তবে কুলাউড়া পেত কেন্দ্রের বড়মাপের নেতা ও মন্ত্রী এবং তার নেতৃত্বে আজ সিলেট বিভাগ চলতো। লোকমুখে প্রচলিত আছে কুলাউড়ার বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন অযোগ্য কুচক্রী নেতাদের কারনে দলে কোন ভালো যোগ্যতাবান ব্যক্তিরা আসতে পারে না। যদি কেহ আসে তবে তাকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। কুলাউড়ার পথে প্রান্তরে। লেখক ওয়াহিদ মুরাদ

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।

ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট